Is Trump wealthiest president of the States?

U.S. Republican presidential nominee Donald Trump appears at a campaign roundtable event in Manchester, New Hampshire, U.S., October 28, 2016. REUTERS/Carlo Allegri/File Photo

Despite campaign rhetoric for centuries that hypes candidate‘s identification with the common man, the fact is no poor individual ever was elected as president of the United States.

Harry S. Truman, who was a Democrat, was paced at the bottom of the list with less than $1 million. The amount also equals to 8 American presidents in the early modern America.

Baraka Obama was raised in a broken family with poor economic background was no more financially poor when he was became president of the states. His teaching job and government’s salary that he took as servant of the Sates let him to gather between $1 million to $5 million before being elected president in 2008.

The latest edition to the list, Donald Trump has topped the list with nearly $4 billion net wealth breaking the American war hero, George Washington’s centuries-old record. Washington was an amount of wealth worth $580 million.

The Americans helped Donal Trump ($3.7 billion) to break the 227-year old record $580 million) which was set by the America’s first president, George Washington, who took his oath on 30 April 1789. According to the Forbes Magazine, a product of his shrewd business sense, a marriage to a wealthy widow and several inheritances made him being the richest president of the United States.

An investigation into Trump’s wealth, which was conducted by The Forbes, said Trump’s total wealth is worth $3.7 billion in 2015.

If you look into the world richest president-list, Russia’s Vladimir Putin tops the list with wealth net worth $40 billion that followed by late Thai King late king of Thailand, Bhumibol Adulyadej, who has nearly $30 billion.

The US’s richest president-elect is liked by the world richest president Putin. It sounds cool!

Being a businesswoman, UK PM Theresa May, is one of the latest editions to the list, who assumed on 11 July 2016.

Now, time to think is the world heading towards a conglomeration of capitalists?

ট্রাম্পের বিজয় কি রাজনীতির পরাজয়?

ট্রাম্পের বিজয় কি রাজনীতির পরাজয়?

 

hillary-rc

হিলারির হার কি জনগনের প্রতি রাজনীতিকদের অনস্থা তৈরি করবে? নাকি রাজনীতির প্রতি জনগণের অনস্থা দেখলাম আমরা? এমন অনেক প্রশ্ন আসতে পারে। সেটা অবান্তর নয়। কারণ, গণতান্ত্রিক পরিবেশে কেউ রাজনীতি করলে তার স্বপ্ন থাকে একদিন রাষ্ট্র প্রধান হয়ে তার স্বপ্ন বা তার দলের নীতি ও আদর্শ বাস্তবায়ন করা। সর্বপরি জনগণের জন্য কাজ করা। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, গণতান্ত্রিক পরিবেশে এটা সব দেশের ও রাজনীতিকের জন্য প্রযোজ্য।

হিলারির হয়তো তেমনি স্বপ্ন ছিল। একদিন দেশের রাষ্ট্র প্রধান হয়ে সে স্বপ্ন মর্তে নামিয়ে আনা। ১৯৯৩ সালে যখন ফার্স্টলেডি হিসেবে ওয়াইট হাউসে প্রবেশ করেন, হতে পারে সেটাই সে স্বপ্নের যাত্রা শুরু ছিল। টানা ৮ বছর  সেখানে থাকা হয়তোবা সে স্বপ্নকে আরো দৃঢ় করেছিল। ২০০১ সালে তিনি প্রথম সিনেটর নির্বাচিত হন। হয়তো  তিনি ২০০১ সালেই সেই স্বপ্নের পথে প্রথম বাস্তব পদচারণ করেছিলেন। দীর্ঘ ৮ বছর সিনেটর নির্বাচিত হয়ে হয়তো  তিনি সে স্বপ্নের পথে হাটতে শুরু করেছিলেন। শুধু তাই নয়। চার বছর সেক্রেটারি অব স্টেট থাকা কালে তিনি ১০০ টিরও বেশি দেশ ঘুরেছেন। কথা বলেছেন তার ও বেশি রাষ্ট্র প্রধানের সাথে। একজন রাজনীতিবিদ আর কি বা করতে পারেন। কিন্তু, কোন কিছুই কাজে লাগেনি। জনগনের জন্য এতো কিছু করার পরও যুক্তরাষ্ট্রের জনগণ  তাকে ভোট দিলেন না। জনগণ বেছে নিলেন রাজনীতি ও জনসেবায় যিনি বকলম ও বাকপটু এক ব্যবসায়ীকে।

একজন রাজনীতিক তার মেধা, শ্রম, সব প্রচেষ্টা দিয়ে জনগণের জন্য কাজ করে। তার লক্ষ্য থাকে জনগণ তাকে নির্বাচিত করে আবার তাদের সেবা করা সুযোগ দিবেন। কিন্তু বাস্তবে যদি হয় তার উল্টো। সেটা তার জন্য নিশ্চয় বেদনা দায়ক। সেটার প্রতিক্রিইয়ায় ভয়ঙ্কর উদাহরণ ও আছে। সুদূর অ্যামেরিকা নয়। আমাদের দেশেই এমন উদাহণ যে নেই তা নয়। গত ইউনিয়ন নির্বাচনে দেখেছি, ভোট না দেওয়ায় একজন প্রার্থী তার টাকায় করা রাস্তার ইট তুলে নিয়েছেন। শুধু ইউনিয়ন নয়। জাতীয় পর্যায়ের নেতাদের মন্ত্রি বা কাঙ্ক্ষিত পদ বা নির্বাচিত না হতে পারার ক্ষোভ দেখেছি। সে অর্থে এধরনের পরাজয় একজন রাজনীতিবিদদের জন্য আনন্দের নয়। অথচ সবচেয়ে অবাক ব্যাপার হলো। সারা বিশ্বের রাজনীতিকরা ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আমার তাদের কাছে প্রশ্ন। এমন ঘটনা তাদের নিজের জীবনে হলে মেনে নিতে পারতেন?  জীবনের মূল্যবান সময় যারা রাজনীতির পেছনে ও জনগণের কল্যাণ চিন্তায় কাটিয়েছেন। হতে চেয়েছেন জনগণের নেতা। রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী। হঠাত করে কোন ব্যবসায়ী বা কংলোমারেট এসে  যদি সে স্থান দখল করে ? পারবেন সেটা সইতে? নাকি সেটা যৌক্তিক হবে? আমাদের দেশেও সে চেষ্টা হয়েছিলো। এদেশের জনগণ সেটা মেনে নেয়নি। অথচ তারাই আজ আবার ট্রাম্পের জয় জয় করছেন।

ট্রাম্পের বিজয় আর যাইহোক রাজনীতির পরাজয়। হতে পারে সেটা রাজনীতির কূফলের প্রতি জনগণের অনাস্থা বা ব্যবসায়ীদের রাজনীতির প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন।

রাজনীতি যে তুলসীপাতা ধোয়া সেটা বলছিনা। আর একজন ব্যবসায়ী বলতেই তিনি নরাধম হবেন তাও নয়। কিন্তু আমারাই তো যুগযুগ ধরে এটাই মেনে নিয়েছি। দেশ পরিচালনায় আমারা রাজনীতিকদেরই চাই। পোক্ত নেতা চাই। ব্যবসায়ীদের নয়। ব্যবসায়ীরা রাজনীতিতে আসুক সেটা খারাপ নয়। খারাপ হল হুট করে মাথায় বসা। শূন্য অভিজ্ঞতা নিয়ে মাঠে নামলে। জনগণকে না বুঝলে। কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই বেশি হয়। কারণ দেশ সেবা চর্চার বিষয়। রাজনীতি চর্চার বিষয়।